শাহীন মন্ডল বিশেষ সংবাদদাতাঃ
পুলিশ জনতা, জনতাই পুলিশ ৫-ই-আগষ্টের পর এই স্লোগানকে সামনে রেখে বর্তমান বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অর্জনের পাল্লা এখন সুনামের খাতায় প্রতিনিয়ত ধীরে ধীরে জনগনের মনে ও জনগনের পাশে দাড়ানোর প্রবাহমান পরিস্থিতি বেড়েই চলছে।একজন নেতা যেমন কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যায়,একজন কোচ যেভাবে কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে শিষ্যের কাছথেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আসেন।ঠিক একই ভাবে দৌলতপুর থানার অন্তর্ভুক্ত মাদকের স্বর্গরাজ্য তেকালা ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক(এসআই) আনিছুর রহমান তাঁর উর্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা মোতাবেক তাঁর কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে কাজ করিয়ে নেন তেকালা ফাঁড়ির সদস্যদের দিয়ে।বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান প্রেক্ষাপট ও শত বিপদে,প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি বট গাছের ন্যায় আগলে রাখেন অধীনস্থ পুলিশ সদস্যদের।দৌলতপুর থানার মাদকের অন্তর্ভুক্ত ভারতের কোলঘেঁষা এলাকা বর্ডার অন্চলের তেকালা ফাঁড়ির দায়িত্ব গ্রহনের পর জেলা পুলিশ সুপার(এসপি)’র দিক নির্দেশনা ও পুলিশ আইনের ভিতরে থেকেই দায়িত্ব পালনে বেশ অনড়। ইতিমধ্যে কয়েকটি পত্রিকাতে তেকালা ফাঁড়ির অন্তর্ভুক্ত এলাকার মাদক ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে মাসিক মাশওয়ারা গ্রহনকারী দৌলতপুর উপজেলা যুবলীগের টোকেন চৌধুরীর মাদক ব্যাবসায়ীদের নিয়ন্ত্রনকারী,যাহা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা শাখার মাদক ব্যাবসায়ীদের তালিকাভুক্ত( কুষ্টিয়া মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তদন্তে প্রমান মিলেছিলো),ধর্মদহ গ্রামের আদাবাড়ীয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি,তাঁর সময়ে দলীয় ক্ষমতার অপ-ব্যাবহার করে স্থানীয় বিএনপি অঙগসংগঠনের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে এলাকাছাড়া করেছে,তাঁর বাড়িতে মাদক সংক্রান্ত বিষয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তেকালা ফাঁড়ির এসআই আনিছুর রহমান অভিযান করলে,যুবলীগ নেতা তাঁর বাড়ির ভিতরের আলিফ লায়লা স্টাইলের দরজা দিয়ে পালিয়ে যায়।এদিকে এসআই আনিছের দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকাধীন মশাউড়া গ্রামের ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বিগত আওয়ামী সরকার ঘোষিত পরিত্যক্ত লুজার স্কুল সরকারী ঘোষনা মর্মের অন্তর্ভুক্ত একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক,২০১৮ সালে বিএনপি অঙগসংগঠনের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক ও গায়েবী মামলার তালিকাকারী এবং দৌলতপুর জিআর ৫৮৩/১৮,এই মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত স্বার্থন্বেসী গায়েবী মামলার ১ নং সাক্ষী মশাউড়া গ্রামের মৃত কাদের আলীর ছেলে,ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি(সরকারী কর্মচারী) জান মোহাম্মদ মাষ্টার এর বাড়িতে অবৈধ অস্র ও মাদক ব্যাবসায়ীদের গোপন বৈঠক হবে মর্মে গোপন সংবাদ পাই তেকালফাঁড়ির এসআই আনিচ।এজন্য অভিযান করেছিলেন তেকালা ফাঁড়ির এসআই আনিছুর রহমান।এতেই স্থানীয় যুবলীগ সভাপতি,টোকেন চৌধুরীর ক্যাডার ও মাদক ব্যাবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষক মুকুল,জান মোহাম্মদ মাষ্টার,”কৃষকলীগ নেতা দিলীপ-বিগত আওয়ামিলীগ সরকারের সময় বিএনপি অঙগসংগঠনের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা দেওয়ার কারিগর”,যুবলীগ নেতা বুলবুল,যুবলীগ নেতা মন্টু মেম্বার,মাদক ব্যাবসায়ী স্বপন মেকার,টোকেন চৌধুরীর ক্যাডার যুবলীগ নেতা,মাদক ব্যাবসায়ী ডিলার জাহাঙ্গীর,দৌলতপুরের যুবলীগ নেতা টোকেন চৌধুরীর আস্থাভাজন ওবাইদুল ডাক্তার।উল্লেখিত সকল ব্যাক্তিরা তাদের বিগত দিনের মাদক ব্যাবসায়ীদের পক্ষের সিন্ডিকেট বিনষ্ট করার জন্য প্রতিনিয়ত তথ্যের ভিত্তিতে তেকালা ফাঁড়ির এসআই আনিছুর রহমান অভিযান পরিচালনা করেন।আর এসআই আনিছুর রহমানের চৌকশতার কারনে তেকালা ফাঁড়ী এলাকার মাদক ব্যাবসায়ীরা ও মাদক ব্যাবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষকরা চরম বিপাকে পড়ার কারনেই মাদক ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করে জান মোহাম্মদ মাষ্টারের নেতৃত্বে তাই এসআই আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকাতে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রকাশ করেছেন,এখানেই খান্তনই এই মাদক ব্যাবসায়ী ডিলার নিয়ন্ত্রণ সিন্ডিকেট ও বিগত আওয়ামী সরকারের দোসররা।উঠেপড়ে লেগেছে এসআই আনিছুর রহমানকে দৌলতপুর থেকে বদলী করার জন্য,বদলীতেও চিন্তিত নই এসআই আনিচ,কিন্তু সত্য ঘটনা জনগন জানুক,এটাই তাঁর ব্যাক্তমত,এছাড়াও উল্লেখিত সিন্ডিকেট প্রদান করেছে বিভিন্ন দপ্তরে নামে বেনামে দরখাস্তের মাধ্যমে অভিযোগ। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় সু-শীল সমাজের ব্যাক্তিবর্গ বলেন,তেকালা ফাঁড়ির এসআই আনিছুর রহমান সরল,মিশুক ও চৌকশ দারোগা,তেকালা ফাঁড়িতে যোগদানের পর আশেপাশের মাদক ব্যাবসায়ীদের আতংক আনিচ দারোগা। নাগরিক সেবা ও জন-নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত এসআই আনিছুর রহমান তাঁর উর্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে চলেছে।তেকালা ফাঁড়ী এলাকায় চুরি,ছিনতাই,ডাকাতি করে অনেকেরই অনেক কিছু হারিয়ে ফেলেন।সঠিক অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তের মাধ্যমে সে সকল জিনিষপত্র উপযুক্ত মালিককে ফেরত দেওয়ার নজিরও রয়েছে। এছাড়াও তিনি দিন-রাত পরিশ্রম করে বিপদগ্রস্ত মানুষকে সেবা প্রদান করা সহ অপরাধ দমনে অসীম সাহসী ভূমিকা অব্যাহত রেখেছে।অর্জন করেছেন এলাকার সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা।তবে দৌলতপুর তেকালা ফাঁড়ীতে দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসী,মাদক কারবারি,ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে যেনো যুদ্ধ ঘোষণা করে কাজ করেন এই পুলিশ পরিদর্শক আনিছুর রহমান। দৌলতপুর তেকালা ফাঁড়ির এসআই আনিছুর রহমান কাছে তিনার সার্বিক বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন,আমার নামে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ প্রকাশ করেছে,যাহা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।কে বা কারা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এহেন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত।খবরটি অসত্য,মিথ্যা ঘটনা সমর্থন করতে পারেন না বিদায় উল্লেখিত প্রকাশিত খবর গুলোর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।আমি বাংলাদেশ পুলিশের একজন সদস্য হিসেবে পুলিশ আইনের ভিতরে থেকে সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করে দায়িত্ব পালন করতে বদ্ধ পরিকর।
একজন মানবিক পুলিশ অফিসার এসআই আনিছুর রহমান
Date: