নিজেকে কীভাবে ভাঙা যায় প্রতিনিয়ত সে চেষ্টা করি
ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক সৈয়দ আলী আহসান।
দানবীর হাজী মুহম্মদ মহসীন ১৭৩২ সালের ৩ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে হুগলী শহরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার পিতার নাম মুহম্মদ ফয়জুল্লাহ ও মায়ের নাম জয়নব খানম। হাজী মুহম্মদর ফয়জুল্লাহর আদি নিবাস ছিল সুদূর পারস্যে। সেখান থেকে তার পূর্ব-পুরুষরা ভাগ্যের অন্বেষণে এসেছিলেন এ দেশে। তারপর স্থায়ী আবাস গড়ে তুলেছিলেন পশ্চিশবঙ্গের হুগলী শহর। তখন দিল্লির বাদশা ছিলেন আওরঙ্গজেব। হাজী ফয়জুল্লাহ দাদা প্রথমে দিল্লিতে এসে বাদশার অধীনে খাজাঞ্চির পদে নিযুক্ত হন। তার কর্মদক্ষতায় বাদশাহ শিগগিরই তার প্রতি খুশি হলেন। বাদশা তখন তাকে যশোর এবং নদীয়া জেলার অনেক জায়গীর দান করেন। ফলে উত্তরাধিকার সূত্রে মহসীন বিপুল সম্পত্তির অধিকারী হন। অপর দিকে মহসীনের সৎ-বোন মন্নুজান উত্তরাধিকার সূত্রে হুগলি, যশোর, মুর্শীদাবাদ ও নদীয়ায় বহু সম্পত্তি অর্জন করেছিলেন। গৃহশিক্ষকের তত্ত্বাবধানে মহসিন ও তাঁর সৎ-বোন মন্নুজান শিক্ষার্জন করেছেন। পরবর্তীকালে উচ্চ শিক্ষার জন্য তৎকালীন রাজধানী মুর্শীদাবাদ যান। শিক্ষাজীবন শেষে তিনি দেশভ্রমণের সফরে বের হন। সফরকালে তিনি হজ্ব পালন করেন। তিনি মক্কা, মদীনা, কুফা, কারবালাসহ ইরান, ইরাক, আরব, তুরস্কসহ নানা স্থান সফর করেছেন। সফর শেষে দীর্ঘ ২৭ বছর পর তিনি দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার পর তিনি তার বিধবা বোনের সম্পদ দেখাশোনা শুরু করেন। মন্নুজানের স্বামী মির্জা সালাহউদ্দীন ছিলেন হুগলীর নায়েব ফৌজদার।
হাসিই আপনার সৌন্দর্য, হাসিই আপনার আধুনিকতা, হাসিই আপনার স্মার্টনেস। হাসি কোনো হালকা বিষয় নয়, এটি একটি ‘সিরিয়াস’ বিষয়। তাই হাসুন—অট্টহাসি, মুচকি হাসি, যা–ই হোক, একটু হাসুন।
আসছে সেপ্টেম্বরের ২৭ ও ২৮ তারিখ বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আয়োজিত হতে যাচ্ছে ঢাকা অনুবাদ উৎসব। ‘অনুবাদের মাধ্যমে সারা দুনিয়াকে এক করা’র লক্ষ্য নিয়ে এ বছর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই আয়োজনের দ্বিতীয় আসর।
শেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের নিজের একটা আমবাগান ছিল। সেই আমবাগানে মির্জা গালিব গিয়েছেন বাদশাহর সঙ্গে। গাছে লোভনীয় আম ঝুলছে। আম ছিল গালিবের খুব প্রিয়।