বাড়ছে জ্বালানি স্বর্ণ সয়াবিন-পাম তেল ও ভুট্টা-গমের দাম
বিস্তীর্ণ ক্ষেতে সবুজ লতায় মোড়ানো তরমুজ গাছের চারা দেখে চাষীদের বুকে স্বপ্ন উঁকি দিয়েছিল। কিন্তু পৌষের অকাল বৃষ্টিতে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার তরমুজ চাষীদের সেই স্বপ্ন পানিতে ভেসে গেছে। কোন ক্ষেতে পানি জমে চারা পঁচে যাচ্ছে। আবার রোদ ওঠায় কোন ক্ষেতের পাতা শুকিয়ে গাছ নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তরমুজ চাষীরা। কিভাবে ঋণ কিংবা দাদনের টাকা পরিশোধ করবেন, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। দক্ষিণাঞ্চলে তরমুজ উৎপাদনে অন্যতম এলাকা হিসেবে পরিচিত এ উপজেলা। এখানকার মানুষের প্রধান অর্থকরী ফসল তরমুজ। লাভজনক ফসল হওয়ায় অধিক লাভের আশায় আগাম তরমুজ আবাদ করেছেন অনেক চাষী। কিন্তু শুক্রবার ও শনিবার কয়েক দফার বৃষ্টিতে চাষীদের সেই আশা এখন নিরাশায় পরিণত হয়েছে। উঠতি তরমুজ চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। শতকরা ৮০ শতাংশ তরমুজ ক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষি বিভাগ। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১১ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ করা হয়েছে। দুইদিনের বৃষ্টিতে প্রায় ৮০ শতাংশ অর্থাৎ ২ হাজার ৪০০ হেক্টর জমির উঠতি চারার ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। কৃষকরা জানায়, অসময়ের বৃষ্টির এ অশনি সংকেতের কারণে মৌসুমের শুরুতেই অনেকে তরমুজ চাষাবাদে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, বিস্তীর্ণ কৃষি ক্ষেতজুড়ে উঠতি তরমুজ চারাগুলো পানিতে ডুবে আছে। ক্ষেত থেকে পানি সরাতে কেউ নালা কাটছে, কেউ সেচ করছে। কেউবা পাওয়ার পাম্প লাগিয়ে পানি নিষ্কাশনের প্রাণপন চেষ্টা করছে। এরমধ্যে রোববার সকাল থেকে রোদ ওঠায় সেই কষ্ট অনেকটাই ম্লান হয়ে যায়। কারণ, বৃষ্টির পর রোদে গাছের পাতাগুলো শুকিয়ে নিস্তেজ হয়ে যেতে শুরু করেছে। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন চাষী পরিবার।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চলতি মূল্যপদ্ধতিতে ২০০৯ সাল থেকে ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বে শীর্ষ স্থান অধিকার করে আছে।
রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য সেরা রপ্তানিকারকের পুরস্কার পেয়েছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পাঁচ প্রতিষ্ঠান।
নীলফামারীতে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা। গতকাল রোববার রাত ৮টার দিকে জেলা শহরের বড় মাঠে বেলুন উড়িয়ে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ হুমায়ূন বলেছেন, চিনিশিল্প বিক্রি হতে দেব না। যদিও অনেকেরই লোভ আছে।