স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে ৯৯৯ এ কল দিয়ে রক্ষা

রাসেল কবির,বরিশালঃ

বরিশালে স্বামীর র্নিযাতনের আঘাত সইতে না পেরে ৯৯৯ ফোন করলে কাজীরহাট থানা পুলিশ এস আই আবু সুফিয়ান উদ্ধার করে মেয়ের বড় ভাই যুবরাজের নিকট পৌছেদিয়ে আসেন বলে নির্যাতনের শিকার ১ সন্তানের জননী বীরমুক্তিযোদ্ধার কন্যা রহিমা বেগমের অভিযোগ সূএে জানাগেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে বরিশাল জেলার কাজীরহাট থানাধীন আন্ধারমানিক ইউনিয়নের ২ নং ওর্য়াডের আন্ধারমানিক গ্রামে।

সূএে জানায়, গত ৫ বছর পূর্বে একই এলাকার মালেক খাঁনের ছেলে সুমন খানের সাথে বিবাহ হয় বীরমুক্তিযোদ্ধ মরহুম হারুন অর রশিদের মেয়ে রহিমার সাথে। শুরু থেকেই যৌতুকের জন্য শাররিক নির্যাতন এক পর্যায় নগদ এক লক্ষটাকা ৩ টি গহনা দিলেও শাররির নির্যাতন বন্ধ হয়নী। কিছুদিন পর বাবা বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। সুমনের বাবা মালেক ও মা আনোয়ারা বেয়াই বাড়ি বেড়াতে এসে বউ কে নিয়ে যায়। কিছুদিন সংসার ভালোই চলে ৩ বছর অতিক্রম হলে গর্ভে পুএ সন্তান জম্ম হয়। সে থেকেই নির্যাতনের মাএা বেড়ে যায়। মেয়ের মা লালমতি বেগম ও ভাই যুবরাজ অভিযোগ তুলে বলেন ৫ বছরে কোন বিচার পেলাম না আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়েও। যুবরাজ জানায়, আমার ভগ্নিপতি একাধিক মামলার আসামী গত ২৯/৯/১৯ইং হিজলা থানাধীন বড়জালিয়া ৪ নং ওয়ার্ড থেকে এস আই ফারুক সহ সঙ্গীয় ফোর্স অভিযান চালিয়ে সুমন খাঁনের নিকট হতে ৩”শত পিছ ইয়াবা উদ্ধার করে। ঘটনায় হিজলা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে ২০১৮ এর ৩৬(১) এ সারনী মামলা হয় । মামলার নং ১৬ তাং ২৯/৯/১৯ইং মামলার বাদী এস আই ফারুক। জামিন নিয়ে মাদকের আসামী বীরদর্পে ঘুরে বেড়ালেও বর্তমানে ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়লেও পুলিশের ধরা ছোয়ার বাইরে।

গত ১৩ জুলাই রহিমা সহ ভাই ও মা নির্যাতনের বিচারের দাবীতে কাজীরহাট থানা মূল ফটকের সামনে অবস্থান করে প্রতিনিধিকে এসব কথা জানিয়েছে।